কিছু ভারতীয় ক্রিকেটার জাতীয় দলের হয়ে সুযোগ পেয়েও ব্যর্থ হন এবং কয়েকটি ম্যাচ পরই দল থেকে বাদ পড়ে ফ্লপ ক্রিকেটারদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন। তবে আজকের প্রতিবেদনে এমন ৫ খেলোয়াড়ের স্ত্রীদের সম্পর্কে বলা হয়েছে, যারা অত্যন্ত সুন্দর এবং গ্ল্যামারের দিক দিয়ে কোন অংশে কম নয়।
☞ অশোক দিন্দার স্ত্রী শ্রেয়সী রুদ্র:
অশোক দিন্দার স্ত্রী শ্রেয়সী রুদ্র বেশ সুন্দর এবং তিনি তার সৌন্দর্য দিয়ে বলিউড অভিনেত্রীদের হার মানাতে পারেন। এই বাঙালি পরিবারে কন্যা ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তার ফিটনেস এবং তার সৌন্দর্যের পূর্ণ যত্ন নেয়। অশোক দিন্দা ২০০৯ সালে ভারতীয় দলের জন্য নির্বাচিত হন, কিন্তু তিনি বেশিদিন জাতীয় দলের হয়ে খেলা চালিয়ে যেতে পারেন নি।
☞ পারবিন্দর আওয়ানার স্ত্রী সঙ্গীতা কাসানা:
ভারতীয় ফাস্ট বোলার পারবিন্দর আওয়ানা এক পুলিশ ইন্সপেক্টরের মেয়েকে বিয়ে করেছেন। তার স্ত্রীর নাম সঙ্গীতা কাসানা। পারবিন্দর আওয়ানা ভারতীয় দলের হয়ে মাত্র ২টি টি-২০ ম্যাচ খেলেছেন। যেখানে তিনি ১১.৮৩ ইকোনমি রেটে রান দিয়েছিলেন। তবে একটিও উইকেট পাননি।
৩) বিনয় কুমারের স্ত্রী রিচা সিং:
বিনয় কুমারের অধিনায়কত্বে কর্ণাটক দুবার রঞ্জি শিরোপা জয়লাভ করে। তবে জাতীয় দলের হয়ে তেমন কিছু করতে পারেনি। ব্যক্তিগত জীবনের কথা বললে তার স্ত্রী রিচা সিং সম্পূর্ণ স্টাইলিশ এবং গ্ল্যামারে সুসজ্জিত। তিনি বেঙ্গালুরুভিত্তিক ইন্টিগ্রিটি স্পোর্টস কোম্পানির পরিচালক। এছাড়াও তিনি লেখালিখি করেন এবং ফ্যাশন ডিজাইনারও।
৪) স্টুয়ার্ট বিন্নির স্ত্রী মায়ান্তি ল্যাঙ্গার:
স্টুয়ার্ট বিন্নি ভারতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে মাত্র ৬টি টেস্ট, ১৪টি ওয়ানডে এবং ৩টি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। ক্রিকেটের তিনটি ফরম্যাটেই তার পারফরম্যান্স খুব খারাপ ছিল, যার ফলে তার কেরিয়ার সংক্ষিপ্ত হয়ে যায়। জানিয়ে রাখি, স্টুয়ার্ট বিন্নির স্ত্রী মায়ান্তি ল্যাঙ্গার। নিশ্চয়ই তাকে ম্যাচ চলাকালীন খেলোয়াড়দের সাক্ষাৎকার নিতে দেখেছেন।
৫) মনোজ তিওয়ারির স্ত্রী সুস্মিতা রায়:
মনোজ তিওয়ারির স্ত্রী সুস্মিতা রায়কে ক্রিকেটারদের স্ত্রীদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরী বলে মনে করা হয়। তার স্টাইলিশ চেহারার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় শিরোনামে থাকেন এবং ভক্তদের মধ্যেও বেশ জনপ্রিয়। প্রতি বছর ছুটি কাটাতে বিদেশে যান, এবং সেখানে ফটোশুট করেন। মনোজ তিওয়ারি ভারতীয় দলের হয়ে ১২টি ওয়ানডে ম্যাচ ও ৩টি টি-২০ ম্যাচ খেলেছেন, তবে তার পরিসংখ্যান তাকে ফ্লপ খেলোয়াড়দের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে।
