এই বিজ্ঞানী কোনো অভিনেত্রীর চেয়েও কম নয়, তার লাস্যময়ী চেহারা যুবকদের রাতের ঘুম কেড়েছে!

The most beautiful scientist: বিজ্ঞানী শব্দটা শুনলেই মনের মধ্যে একটা নেতিবাচক ভাব তৈরি হয়। মনে হয়, এমন কেউ হবেন যিনি খুবই বুড়ো বা গম্ভীর। যদিও তাদের সৌন্দর্যের মাপকাঠির দেখে কোন কিছুই বিচার করা হয় না, তাদের কাজ শুধু গবেষণা করা এবং বিজ্ঞানের জগতে নতুন নতুন বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা।

Image

পৃথিবীতে এমন অনেক ক্ষেত্রে রয়েছে যেখানে বিজ্ঞানীরা দিনরাত গবেষণায় নিয়োজিত রয়েছেন। তবে এমনই এক সুন্দরী বিজ্ঞানীর কথা বলা হয়েছে, তার লাস্যময়ী চেহারায় অনেকেই মজেছেন। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয় এবং তার ছবিগুলি আজকাল বেশ ভাইরাল হচ্ছে।

Image

তিনি এতটাই সুন্দরী যে প্রথম দর্শনে লোকেরা তাকে অভিনেত্রী বা মডেল হিসেবে বিবেচনা করবে। এই প্রতিবেদনে রোজি মুরের কথা বলা হয়েছে। রোজি মুর পেশায় একজন বিজ্ঞানী হলেও অবসর সময়ে তিনি মডেলিংও করেন। তিনি তার সুন্দর সুন্দর ছবিগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন।

Image

তার খ্যাতি এতটাই বেড়েছে যে তিনি ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট করার সাথে সাথে ভাইরাল হয়ে যান। হাজার হাজার মানুষ মুরকে অনুসরণ করেন। এদিকে তিনি একজন বিজ্ঞানী হিসেবে বিপদজনক প্রাণীদের নিয়ে কাজ করেন। অবসর সময় মডেলিংও করেন। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি দুই ধরনের কাজেরই ঝলক দেখান।

Image

ফ্লোরিডায় বসবাসকারী রোজি মুর একটি ছবি শেয়ার করে লিখেছেন যে এই বিপদজনক প্রাণীটি (স্যালামান্ডার) ধরার আগে গ্লাভস পরতে ভুলবেন না। তিনি আরো জানিয়েছেন, এটি খালি হাতে ধরলে ত্বক ছিঁড়ে যায়, যেখান দিয়ে ব্যাকটেরিয়া ভেতরে চলে যায়। কোন ধরনের বিষাক্ত প্রাণী হাতে নেওয়ার আগে সর্বদা গ্লাভস পড়ুন।

Image

২৬ বছর বয়সী মুর ফ্লোরিডার ডেলরে শহরের জল সম্পদ ব্যবস্থাপনা শিল্পে কাজ করে। এতে তিনি বিপজ্জনক প্রাণীদের নিয়ে কাজ করেন। কিন্তু এরপর অবসর সময়ে মডেলিং করেন। বিকিনি পরে ফটোশুট করেন। এগুলি ছাড়াও তিনি পাইথন শিকার, হাঙ্গর ডাইভিং এর শৌখিন।