পদ্মপূরাণে বলা হয়েছে জীবনে সুখ পেতে হলে এই পথ অবলম্বন করতে হবে

প্রজাপতি ব্রহ্মা স্বয়ং পদ্মপুরাণ রচনা করেছিলেন। এই পুরাণে লেখা আছে যে, ব্রহ্মা জন্মগ্রহণ করেছিলেন বিষ্ণুর নাভি কমল থেকে। তিনি ছিলেন পদ্মপুরাণের সৃষ্টিকর্তা। এই পুরাণ থেকে বহু জ্ঞানের সঞ্চার করা যায়। এই পুরাণ অনুসরণ করলে জীবনের উন্নতি ও দীর্ঘ আয়ু লাভ করা সম্ভব হয়।

এই পদ্মপূরাণে জীবনের সুখ,স্বাচ্ছন্দ,সমৃদ্ধি লাভের কতগুলি পথ উল্লেখ করা আছে। যেমন-

India Has Very Few Temples For Lord Brahma. Here Are The ...

পদ্মপুরাণ মতে কোনো ব্যক্তি যদি গরুর খুরে থাকা ধুলোমাটি মাথায় নেন তবে তিনি অনায়াসেই পাপ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। যে ব্যাক্তি গরুকে গোমাতা হিসাবে সেবা করে থাকেন সেই ব্যক্তি তার জীবনে ধন-সম্পদ,বিদ্যা, সুখ-স্বাচ্ছন্দ ও সমৃদ্ধি লাভ করেন।

এই পদ্মপূরাণে উল্লেখ আছে যে, যদি কেউ শালগ্রাম,তুলসী ও শঙ্খকে একসাথে রাখেন তাহলে ঈশ্বর তার উপর খুবই প্রসন্ন হয়ে থাকে। কিন্তু মনে রাখবেন প্রদীপ, শিবলিঙ্গ, মণি, দেব প্রতিমা, মানিক্য, হিরে, সোনা, রুদ্রাক্ষ, তুলসী, ফুল চন্দন, জব মালা, ফুলের মালা, কর্পূর এই সমস্ত জিনিস কখনোই মাটিতে রাখা উচিত নয়। এসব মাটিতে রাখলে আপনার জীবনে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

আরও পড়ুনঃ

হাতে বা পায়ে কালো সুতো পরে নিজের সর্বনাশ ডেকে আনছেন না তো?

জানেন দুর্গা মূর্তি তৈরি করতে পতিতালয়ের মাটি লাগে কেন?

গণেশের মাথায় তো হাতির মাথা, তাহলে তার আসল মাথাটি কোথায়? জানেন

পদ্মপুরাণ অনুসারে, কোন বিবাহিত স্ত্রী যদি মন থেকে নিষ্ঠা সহকারে তার স্বামীর সেবা করে থাকে তবে তার মঙ্গল হবে। তিনি সর্বদা সুখে থাকবেন। আরো বলা আছে যে নিষ্ঠা সহকারে স্বামীর সেবা করলে স্বামীর পুণ্যের অর্ধেক ভাগ স্ত্রীর হয়ে থাকে।

error: Content is protected !!