ক্রিকেটের কাকতালীয় এই ৬টি পরিসংখ্যান আপনাকে অবাক করবে; #৪নং অবিশ্বাস্য

ক্রিকেটের ২২ গজে ঘটে চলেছে নিত্যনতুন নানান ঘটনা – যার ফলে সৃষ্টি হয় রেকর্ড আর সেই গুলি এমন কয়েকটি ঘটনার সাথে মিল থেকে যায় যা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। আজকের প্রতিবেদনে রয়েছে ৬টি কাকতালীয় ঘটনা – যা আপনাকে অবাক করতে পারে। চলুন সেই সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক –

১) ১৯টি সেঞ্চুরি

Virat Kohli one ton away from Sachin Tendulkar's record

শচীন টেন্ডুলকার এবং বিরাট কোহলি যখন দুজনের বয়স যখন ২৬ বছর ছিল, তখন তাদের উভয়েরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেঞ্চুরি সংখ্যা ছিল ১৯টি। শুধু তাই নয়, ২৮ শে ডিসেম্বর দুজনেই ক্রিকেট ক্যারিয়ারে ১০০০ রান পূর্ণ করেন এবং ওই একইদিনে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তারা হাফ-সেঞ্চুরিও করেছিলেন।

২) ১১-১১-১১ তারিখ

Image result for South Africa australia test 11.11
১১-১১-১১ তারিখে, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে একটি টেস্ট ম্যাচ খেলা চলছিল, যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকাকে জয়ের জন্য ১১১ রান করতে হতো এবং সেই সময় ঘড়িতে বাজছিল ঠিক ১১ টা ১১ মিনিট।

৩) আলেক্স স্টুয়ার্ড

Cricket World Rewind: #OnThisDay - The versatile and selfless Alec Stewart is born

আলেক্স স্টুয়ার্ড ছিলেন ইংল্যান্ডের প্রাক্তন উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। তিনি ৮-৪-৬৩-তে জন্মগ্রহণ করেন এবং তার টেস্ট ক্যারিয়ারে রান সংখ্যা ছিল ৮৪৬৩। টেস্ট কারিয়ারে রান সংখ্যা এবং জন্মতারিখ একই ছিল।

৪)  মাইকেল ক্লার্ক +অ্যালিস্টার কুক = শচীন টেন্ডুলকার

Image
শচীন টেন্ডুলকার ক্রিকেট ক্যারিয়ারে ২০০টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন। আশ্চর্যজনকভাবে অ্যালিস্টার কুক এবং মাইকেল ক্লার্ক দুজনে যখন ১০০টি করে টেস্ট ম্যাচ খেলেন তখন দুজনের মোট রান ও সেঞ্চুরির সংখ্যা শচীন টেন্ডুলকারের সমান সমান হয়। উপরের ছবিটিতে বিস্তারিত দেওয়া রয়েছে।

৫) ১৫৩ রানে ম্যাচ জয়

Image result for Sachin Sehwag rohit 200 Run
যেদিন শচীন তেন্ডুলকর (২০০*) এবং বীরেন্দ্র শেবাগ (২১৯) এবং রোহিত শর্মা (২৬৪) তাদের ওডিআই কেরিয়ারের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর করেছিলেন, প্রত্যেকটি ম্যাচই ভারত জিতেছিল ১৫৩ রানের বিশাল ব্যবধানে। 

৬) ১৮৩ রানের পর অধিনায়ক

Image result for Dhoni Kohli sourav 183
ওডিআই ক্রিকেটে তিন ভারতীয় অধিনায়ক অর্থাৎ সৌরভ গাঙ্গুলী, মহেন্দ্র সিং ধোনি এবং বিরাট কোহলি এর ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর ১৮৩। প্রতিটি ম্যাচ ভারত জয় লাভ করে এবং এর পরের বছরই তিনজনেই অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছিলেন।